বহিরাগত প্রশান্ত কিশোর বাংলা থেকে দূর হটো - পোষ্টার তৃণমূল কার্যালয়ে : চাঞ্চল‍্য এলাকায়

7th December 2020 2:57 pm বাঁকুড়া
বহিরাগত প্রশান্ত কিশোর বাংলা থেকে দূর হটো - পোষ্টার তৃণমূল কার্যালয়ে : চাঞ্চল‍্য এলাকায়


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : দাদার অনুগামী নয় ! এবার পোস্টার প্রশান্ত কিশোরের নামে। শুভেন্দু অধিকারী দাদার অনুগামী রাজিব ব্যানার্জি পন্থী পর এবার পোস্টার পড়লো প্রশান্ত কিশোরের নামে । সাদা কাগজের উপর কালো কালিতে পোস্টারে লেখা রয়েছে "বহিরাগত প্রশান্ত কিশোর বাংলা থেকে দূর হাটো" । তবে এই পোস্টার কারা দিয়েছে সেটা পরিষ্কার নয় । এই পোস্টারে ছেয়ে গেছে বাঁকুড়ার ইন্দাস থানার শাশপুর বাজার এলাকায় । এমনকি পোস্টারে দেওয়া হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের শাশপুর অঞ্চল দলীয় কার্যালয়ের বাইরে এবং গেটের দরজায় । সকাল থেকেই এই পোস্টার কে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায় । পোস্টার দেখা গেছে মিষ্টির দোকান , চায়ের দোকান সেলুন সহ বিভিন্ন দোকানের গায়ে । যেখানে লেখা রয়েছে "বহিরাগত প্রশান্ত কিশোর বাংলা থেকে দূর হাটো"।আজ সকালে তৃণমূল কর্মীরা শাশপুর তৃণমূল পার্টি অঞ্চল কার্যালয় খুলতে গেলে প্রথমে নজর আসে এই বিষয়টি । এই পোস্টটার বিতর্কেও কাদা ছোড়াছুড়িতে ব্যস্ত যুযুধান দুই পক্ষ । এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপি জড়িত বলেই দাবি তৃণমূলের । অবশ্য তৃণমূলের দাবি মানতে নারাজ ব্লক বিজেপি নেতৃত্ব । বিজেপিরর দাবী এই পোস্টার এর সঙ্গে কোনো রকম সম্পর্ক নেই বিজেপির । এটা তৃনমূলের ঘরোয়া ঝামেলা । পুরনো তৃণমূল কর্মীদের সম্মান না দেওয়ার জন্য তারাই এই পোস্টার লাগিয়েছে বলেই দাবি করেছে বিজেপি নেতৃত্ব ।

 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।